আমার গর্বের বাংলাদেশ:
এক নজরে বাংলাদেশ পরিচিতি
সংক্ষেপে বাংলাদেশের পরিচিতি
- বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People’s Republic of Bangladesh)
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
- এদেশের রাজধানী- ঢাকা।
- বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
- এদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গমাইল।
- আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম।
- এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
- বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৭টি।
- সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ৬টি।
- এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
- বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।
- এখানকার মানুষের গড় আয়ু- ৬৬.৮ বছর।
- এদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়- ৭৫০ মার্কিন ডলার।
- বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
- এদেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।
- এদেশের মানুষের গড়পড়তার হার- ৫৪৮% (সূত্র- অর্থনৈতিক সীমানা ২০১০ ও প্রাথমিক গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যান বেইস= ৬৫.৫%)
- জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান- নবম।
- এদেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।
- সর্ব নিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।
- উষ্ণতম মাস- এপ্রিল।
- শীতলতম মাস- এপ্রিল।
- বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
- সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
- বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
- সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
- বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।
- আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩টি।
জাতীয় সংসদ ভবন জাতীয় মসজিদ বাইতুল মুকাররম - জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।
- সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।
- সবচেয়ে কম ঘন বসতি পূর্ণ জেলা- বান্দরবন।
- বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।
- বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।
- বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন
- বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল>সুবাহ-ই বাঙলা> পূর্ববঙ্গ>পূর্ব পাকিস্তান>বাংলাদেশ।
- বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান- ২০ ৩ি৪ উত্তর অক্ষাংশ হতে ১৫ ৩ি৮ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮ ি ০১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২ ি৪ ১ পূর্ব দ্রাঘিমা অংশ পর্যন্ত।
- বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
- বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।
- বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।
- বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।
- বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।
- বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।
- আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।
- আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।
- আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
- আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।
জাতীয় ফল কাঠাল জাতীয় ফুল শাপলা - আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
- বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত- আন্দামান নিকবর দ্বীপপুঞ্জ।
- বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
- বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
- বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।
- বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
- বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
- ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
- মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩টি।
- বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
- বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবন ও কক্সবাজার।
- বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল।
- বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কট ক্রান্তি রেখা বা ৯০ ি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বা ট্রপিক অব ক্যানসার।
- ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।
- বাংলাদেশের অবস্থান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।
• বাংলাদেশের ছিট মহল ও সীমান্তবর্তী স্থান সমূহ
- বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধি।
- বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।
- বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অন্তর্গত।
- ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয় বস্তু- নিজ ভিটায় বসবাস।
- তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল।
- ভারত বাংলাদেশের জন্য ‘তিন বিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২ সালে।
- বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল আছে- ১১১টি।
- ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল আছে- ৫১টি।
- ভারত ও বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো নির্ধারণ করা হয়- ‘র্যাড ক্লিফ কমিশন’ অনুসারে।
- ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল বাংলাদেশের- লালমনির হাট জেলায় (৫৯টি)।
- বাংলাদেশের সাথে ভারতের- ৫টি রাজ্যের সীমান্ত আছে।
- বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে- ভারত ও মিয়ানমার।
- ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
- বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমার এই তিনটি জেলার যৌথ সীমান্ত রয়েছে কোন জেলায়- রাঙ্গামাটি জেলায়।
- ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।
- বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।
- বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম-JBWF (Joint Boundary working Groups)
- বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীমান্ত স্থান- ৩টি।
- তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত।
• বাংলাদেশের মাটি ও ভূ-প্রকৃতি
- বাংলাদেশের মাটিতে সবচেয়ে বেশি রয়েছে- এলুমিনিয়াম।
সুন্দর বন কক্স বাজার সমুদ্র সৈকত - বাংলাদেশের মাটিতে যে খনিজ পদার্থের অভাব রয়েছে- দস্তা ও গন্ধক।
- বাংলাদেশের মাটিকে প্রকৃতি ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তিকরে- ৫ ভাগে ভাগ করা যায়।
- পীত মাটি পাওয়া যায়- ফরিদপুরে।
- বাংলাদেশের মৃত্তিকা গবেষণা ইন্সটিটিউট অবস্থিত- ঢাকায়।
- হিউমাস মাটির কি উপকার করে- উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
- বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির অনুর্বরতার কারণ- লবণাক্ততা।
- পাহাড়ি মাটি- অম্ল প্রকৃতির।
- সবচেয়ে উর্বর মাটি- পলিমাটি বা পলল গঠিত মাটি।
- ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে- ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
- বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের ভূমিরূপ- টারশিয়ারী যুগের।
- প্লাবন সমভূমি থেকে বরেন্দ্র ভূমির উচ্চতা- ৬-১২ মিটার।
- বরেন্দ্রভূমি বলা হয়- রাজশাহী বিভাগের উত্তর-পশ্চিম অংশকে।
- বরেন্দ্র ভূমির মাটির রং- ধূসর ও লাল বর্ণের।
- সর্বপ্রথম বাংলাদেশের কোন অঞ্চল গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগের পাহাড়।
- ভাওয়ালের গড় অঞ্চল- গাজীপুর জেলায় অবস্থিত।
- মধুপুর অবস্থিত- টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়।
- মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের মাটির রং- লালচে ও ধূসর।
- সমভূমি থেকে মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের উচ্চতা- ৩০ মিটার।
- ঢাকার প্রতিপাদ্য স্থান- চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
- কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ভূ-প্রকৃতি- বালুকাময়।
• বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু
- বাংলাদেশের আবহাওয়া কেন্দ্র- ৪টি (ঢাকা, কক্সবাজার, পতেঙ্গা, খেপুপাড়া)
- বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
- বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- ঢাকার আগার গাঁয়ে অবস্থিত।
- বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস- ৩৫টি।
- সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র- ঢাকার আগার গাঁও অবস্থিত।
- সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়- ২ জানুয়ারি ১৯৯৫ সালে।
- বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র- ২টি।
- বাংলাদেশ- ক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত।
- বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা- ২৬.৭০ ।
- এদেশের বায়ুর আর্দ্রতা কম থাকে- শীত কালে।
- বাংলাদেশের জলবায়ু- সম ভাবাপন্ন।
- বাংলাদেশের জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য- মৌসুমি বায়ু।
- এদেশে কাল বৈশাখী বৃষ্টিপাত ঝড়ের কারণ- উত্তর-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু।
- বাংলাদেশে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় না- উত্তর পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে।
- বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তর কমপক্ষে- ১৮ ঘণ্টা পূর্বে বিপদ সংকেত দেয়।
- SPARSO – ঢাকার আগার গাঁও এ অবস্থিত।
- SPARSO – প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।
- SPARSO প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮০ সালে।
- বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ঋতু- বর্ষাকাল।
- বাংলাদেশে ঘড়ির কাটা ১ ঘণ্টা অগ্রগামী করা হয়- ১৯ জুন ২০০৯।
- ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর বাংলাদেশের সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাস্কফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল-১
- ২০০৭ সালে ১৫ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড় সিডরের পরে সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাক্সফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল- ২।
- সিডর শব্দের অর্থ- চোখ।
- আইলা শব্দের অর্থ- ডলফিন বা শুশুক।
- লায়লা শব্দের অর্থ- মেঘ কালো চুল।
- ফিয়ান শব্দের অর্থ- বন্ধু।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিন ও ছোট রাত- ২১ জুন।
- সবচেয়ে ছোট দিন ও বড় রাত- ২২ ডিসেম্বর।
• বাংলাদেশ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
- বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র আছে- ৪টি ( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী, সিলেট)
- আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যমকে- উপগ্রহ বলে।
- বাংলাদেশের সর্বশেষ কেন্দ্র- সিলেটে অবস্থিত।
- বাংলাদেশের উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- সিলেটে অবস্থিত।
- প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- বেতবুনিয়া, গাজীপুর।
- তারিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি কোন জেলায় অবস্থিত- গাজীপুর।
- মহাখালীতে ভূ উপগ্রহ কেন্দ্রটি যোগাযোগ ছাড়াও- আন্তর্জাতিক ট্রাংক এক্স চেঞ্জের কাজে ব্যবহৃত হয়।
হযরত শাহজালা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কমলাপুর রেল স্টেশন
• বাংলাদেশের পাহাড়-পর্বত-উপত্যকা সমূহ
- বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ সৃষ্টি হয়েছে- প্লেটটেকনোনিক প্রক্রিয়ায়।
- বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগে।
- বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ- ভাঁজ বা ভঙ্গিল শ্রেণীর।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড়- গারো পাহাড়।
- বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের গড় উচ্চতা- ২০৫০ ফুট।
- আলু টিলা পাহাড়- খাগড়াছড়িতে অবস্থিত।
- লালমাই পাহাড়- কুমিল্লায় অবস্থিত।
- ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া পাহাড়ে।
- কুলাউড়া পাহাড় অবস্থিত- মৌলভীবাজার জেলায়।
- চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে বাস করে- মারমা উপজাতি।
- ‘কালা পাহাড়’ বা ‘পাহাড়ের রাণী’ বলা হয়- চিম্বুক পাহাড়কে (৩য় উচ্চতম)।
- হিন্দুদের তীর্থ স্থানের জন্য বিখ্যাত- চন্দ্রনাথের পাহাড়।
- বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম- তাজিংডং বা বিজয় বা মদক মুয়াল।
- বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ- কেওক্রাডং।
- কাপ্তাই লেক থেকে প্লাবিত রাঙ্গামাটির উপত্যকা হল- ভেঙ্গি জালি।
- সাঙ্গু ভ্যালী অবস্থিত- চট্টগ্রামে।
- হালদা ভ্যালী অবস্থিত- খাগড়াছড়িতে।
• বাংলাদেশের ভৌগলিক প্রতীকী নাম সমূহ
ভৌগলিক প্রতীকী নাম/স্থান/ভৌগলিক প্রতীকী নাম/স্থান
- সোনালী আঁশের নাম বাংলাদেশ, প্রাচ্যের ডান্ডি নারায়ণগঞ্জ
- জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ ,বাংলার ডান্তি নারায়ণগঞ্জ
- ভাটির দেশ বাংলাদেশ, মসজিদের শহর ঢাকা
- নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ, রিক্সার নগরী ঢাকা
- পৃথিবীর ব-দ্বীপ বাংলাদেশ, ৩৬০ আউলিয়ার আবাস ভূমি সিলেট
- দেশের প্রবেশ দ্বার চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ-ভারতের প্রবেশ দ্বার সিলেট
- দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম, বাংলার লন্ডন সিলেট
- বার আউলিয়ার শহর চট্টগ্রাম, কুমিল্লার দুঃখ গোমতী
- চট্টগ্রামের দুঃখ চাক্তাইখাল, রসের হাঁড়ি খেজুর গুড় ফরিদপুর
- বাংলার শস্য ভাণ্ডার বরিশাল, ৫২২তম বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন
- খাল-বিল-নদী-নালার জেলা ঊরিশাল পশ্চিম বাহিনীর নদী ডাকাতিয়া নদী
- বাংলার ভেনিস ঊরিশাল হিমালয়ের কন্যা পঞ্চগড়
- সাগর দ্বীপ ভোলা উত্তর বঙ্গের প্রবেশ দ্বার বগুড়া
- সাগর কন্যা কুয়াকাটা পাহাড়-পর্বত ও রহস্যের লীলা ভূমি বান্দরবন
- সাগর কন্যা (জেলার ক্ষেত্রে) পটুয়াখালী
• বাংলাদেশের স্থাপত্য নিদর্শন সমূহ
- বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অবস্থান- ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণ।
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি- হামিদুর রহমান।
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়- ২৩ জানুয়ারি ১৯৫২।
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উদ্বোধক- শহীদ শফিউর রহমানের পিতা।
- শহীদ মিনার প্রথম উদ্বোধন করা হয়- ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- সাভারে।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর স্থপতি- সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়- ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন- প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর উচ্চতা- ১৫০ ফুট।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ফলক সংখ্যা- ৭টি।
- মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স- মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত।
- মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর স্থপতি- তানবীর কবির।
- মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর স্তম্ভ সংখ্যা- ২৩টি।
- বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের অবস্থান- মিরপুর, ঢাকা।
- বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের স্থপতি- মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি।
- রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- রায়ের বাজার, ধানমন্ডি।
- এর স্থপতি- ফরিদউদ্দীন আহমেদ ও জামি আল শফি।
- জাগ্যত চৌরঙ্গী অবস্থিত- জয়দেবপুর চৌরাস্তা, গাজীপুর।
- জাগ্রত চৌরঙ্গী এর ভাস্কর- আব্দুর রাজ্জাক।
- অপরাজেয় বাংলা অবস্থিত- কলাভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
- এর ভাস্কর- সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
- স্বোপার্জিত স্বাধীনতা- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে অবস্থিত।
- স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যের স্থপতি- শামীম শিকদার।
- শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
- শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি ভাস্কর-নিতুন কুণ্ড।
- ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
- ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর- হামিদুজ্জামান খান।
- ‘স্মারক ভাস্কর্য’ টি- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
- ‘স্মারক ভাস্কর্যটির স্থপতি- মতুর্জা বশীর।
- ‘মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত- ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
- ‘মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি ভাস্কর- রশীদ আহমদ।
- ‘অমর একুশে’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
- গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
- বিজয় ’৭১ এর অবস্থান- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।
- বিজয় ’৭১ এর ভাস্কর্য- শ্যামল চৌধুরী।
- ‘যুদ্ধভাসান’ ভাস্কর্যটি- কুমিল্লায় অবস্থিত।
- দেশের সর্বোচ্চ শহীদ মিনারটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
- দেশের এই সর্বোচ্চ শহীদ মিনারের স্থপতি- রবিউল হুসাইন।
- ‘মোদের গরব’ ভাস্কর্যটির অবস্থান- বাংলা একাডেমী চত্বর।
- মোদের গরব ভাস্কর্যটি ভাস্কর- অখিল পাল।
- একনজরে স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও স্থপতি এবং অবস্থান
- স্থাপত্য/ভাস্কর্য/স্মৃতিসৌধ অবস্থান স্থপতি/ভাস্কর
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ-সাভার-সৈয়দ মাইনুল হোসেন
- মুজিব নগর স্মৃতিসৌধ মেহেরপুর তানভীর কবির
- অপরাজেয় বাংলা ঢা.বি কলাভবন সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঢাকা মেডিক্যাল সংলগ্ন হামিদুর রহমান
- জাগ্রত চৌরঙ্গী জয়দেবপুর চৌরাস্তা আব্দুর রাজ্জাক
- স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ঢা.বি টিএসসি চত্বর শামীম শিকদার
- বিজয় উল্লাস আনোয়ার পাশা ভবন ঢাবি শামীম শিকদার
- স্বাধীনতা সংগ্রাম উুলার রোড, ঢাবি শামীম শিকদার
- সোনার বাংলা কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয় ময়মনসিংহ শ্যামল চৌধুরী
- বিজয় ’৭১ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ খন্দকার বদরুল ইসলাম নান্নু
- অংশুমান (জনতার রায়) রংপুর অনীক রেজা
- কমলাপুর রেল স্টেশন কমলাপুর, ঢাকা বব বুই
- তিন নেতার মাজার সোহরাওর্য়াদী উদ্যানের দক্ষিণে মাসুদ আহমেদ
- দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃণাল হক
- দুরন্ত শিশু একাডেমী, ঢাকা সুলতানুল ইসলাম
- সংগ্রাম সোনারগাঁও নারায়ণগঞ্জ জয়নুল আবেদীন
- বিজয় বিহঙ্গ আমতলা, বরিশাল হামিদুজ্জামান ও আমিনুল হাসান লিটু
- স্বাধীনতা ভাষা ইন্সটিটিউট সেগুনবাগিচা, ঢাকা
- রক্ত সোপান রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস
- বীরের প্রত্যাবর্তন বাড্ডা, ঢাকা সুদীপ্ত রায়
- প্রত্যাশা ফুলবাড়িয়া, ঢাকা, মৃণাল হক
- প্রতিরোধ মাসদাইর, নারায়ণগঞ্জ মৃণাল হক
- চির দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃণাল হক
- স্বাধীনতার ডাক গগনবাড়ী, সাভার ইীল উৎপল কর
• আরও কিছু তথ্য:
১। গারো ক্যাপিটাল বলা হয়- নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলাকে।
২। বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হবে- ২০২১ সালে।
৩। দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ প্রথম জেগে ওঠে- ১৯৭০ সালে।
৪। জাফর পয়েন্ট অবস্থিত- খুলনা জেলায়।
৫। ব্রিটিশ বাংলার ৬৪ শতাংশ এলাকা নিয়ে গঠিত হয়- বাংলাদেশ।
৬। ‘জঙ্গলবাড়ি দুর্গ’ টি- কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত।
৭। আগুনমুখা- পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা থানায় অবস্থিত।
৮। ‘নয়াগ্রাস্থা ভূ-খণ্ডটি অবস্থিত- সিলেট সীমান্তে।
৯। জাহাজ মারা- একটি ইউনিয়নের নাম যা নোয়াখালীতে অবস্থিত।
১০। রূপসী বাংলাদেশ হিসাব ঘোষণা করা হয়েছে- সোনার গাঁয়ের যাদুঘর এলাকাকে।
১১। ‘সোযাচ অব নো গ্রাউন্ড’ খাতটি অবস্থিত- বঙ্গোপসাগরে।
১২। বাংলাদেশ ও ভারতের অমীমাংসিত সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৬.৫ কি.মি.।
১৩। বাংলাদেশ মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫১৩৮ কি.মি.।
১৪। বাংলাদেশের মোট স্থলসীমা ৪৪২৭ কি.মি.।
১৫। বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৮৩ কি.মি. বা ১৭৬ মাইল।
১৬। বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কি.মি.।
১৭। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
১৮। ১ নটিক্যাল মাইল সমান ১.৮৫৩ কি.মি.।
১৯। তিন বিঘা করিডোর- তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত।
২০। জনসংখ্যায় বাংলাদেশের বড় থানা- বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী।
২১। বাংলাদেশের যে স্থান টি ৩০ বছর পর বি.ডি.আর, বিএস,এফ এর নিকট থেকে উদ্ধার করেছে- পদুয়া।
২২। ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি বি.ডি.আর পুনরুদ্ধার করে- ১৫ এপ্রিল ২০০১ সালে।
২৩। বি.ডি.আর এবং বি.এস.এফ এর মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ হয়- রৌমারীতে ২০০১ সালে।
লেখক: আরীফ চেৌধুরী
সম্পাদক: আব্দুল্লাহিল হাদী আব্দুল জলীল
উৎস:
আরো দেখুন: http://www.bangladesh.gov.bd/
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
THANKS FOR VERY GOOD COLLECTION
বর্তমানে সিটি কর্পোরেশন ১০টি।
ধন্যবাদ।